জরিপকারীদের নিষিদ্ধ কার্যক্রম সমূহ:
(ক): জরিপকারীদের নিষিদ্ধ কার্যক্রমের ভিতরে অন্যতম কারণ হলো: সরেজমিনে জরিপ করার সময় শস্য বা আবাদি ফসলের কোন প্রকার ক্ষতি সাধন করা যাবে না। সেটা হতে পারে কোন আবাদি ফসল বা কোন শস্যক্ষেত্র ইত্যাদি।
(খ): রেল লাইনের আশে পাশে জায়গায় জরিপ করার সময় কখনো রেল লাইনের আশে পাশে লাল পতাকা উত্তোলন করা বা স্থাপন করা যাবে না।
৭/ জরিপ এলাকার স্কেল নির্ধারণ: যদি জরিপ কারিগন আমিন যদি মনে করেন যে নকশার কোন অংশ ৩২” ইঞ্চি বা ৬৪” ইঞ্চি স্কেলে জরিপ করানো প্রয়োজন – তবে এ বিষয়টি তিনি উক্ত কারণগুলো জানাবেন এবং প্রয়োজনীয় আদেশের জন্য সার্কেল অফিসারের কাছে উপস্থাপনা করবেন। কেননা ৬৪” স্কেল কেবলমাত্র ব্যতিক্রমধর্মী এলাকার জন্য ব্যবহার করা যাবে ।
৮/ জরিপকারীদের নকশা অঙ্কনের শর্ত সমূহ:
(ক): জরিপকারীগন আমিন তার কাছে রক্ষিত নকশা সর্বক্ষণ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখবেন এবং সেটা সবসময় ঢেকে রাখবেন এবং ততটুকু জায়গা খোলা থাকবে যতটুকু জায়গা কাজ করার জন্য নকশায় প্রয়োজন হয় প্রয়োজন হয।
(খ): নকশার উপর কোন লোহা বা ধাতব পদার্থ্য দিয়ে উপরে ঘষামাজা করা যাবে না বা ছুরির সাহায্যে পরিষ্কার করা যাবে না।
(গ): সরেজমিনে নকশায় দাগ থেকে বিরত রাখা: নকশায় কালি বা তৈলের দাগ পড়া অত্যন্ত ক্ষতিকর । নকশা যদি কোনো প্রকার দাগ পাওয়া যায় তবে আমিনকে জরিমানা দিতে হবে । আমিন নকশা কালি বা তেলের দাগের পাশে পেন্সিলে
অনুস্বাক্ষর করবেন তথা স্বাক্ষর করবেন । যদি উক্ত নকশা আমিনের তত্ত্বাবধানে থাকে তখন নকশা কালি বা তেলের যেকোনো দাগ পড়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট আমিন এর উপর বর্তাবে। নকশা অঙ্কন করার পর নকশা ফেরত দেওয়ার সময় সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসের সহকারী নকশা পরীক্ষা করে দেখবেন তিনি যদি উক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ না করেন । তবে উক্ত দাগের দায়িত্ব সেটেলমেন্ট অফিসের উপরে বর্তাবে।
(ঘ) খানাপুরের ইফতারে নকশা নিয়ে কাজ করার পদ্ধতি: থানা পুরের স্তরে কাজ করার সময় আমীনগণ নকশা হাতে নিয়ে কাজ করতে পারবে না নকশা প্লেন টেবিলের উপরে থাকবে এবং কোনভাবে যেন উক্ত নকশাটি ভাজকরা বা পেচানো যাবেনা ।